14Jun
সমস্যা-সমাধান ও উপকারিতা নামে পরিচিত প্রথম পদ্ধতিতে, আপনি ক্লায়েন্টকে একটি সমস্যার সাথে পরিচিত করিয়ে দেবেন। পরবর্তীতে সেই সমস্যা সমাধানের পথ বাতলে দিয়ে আপনি সুকৌশলে তাকে সেই সমাধান সংক্রান্ত আপনার পণ্য বা সেবা অফার করবেন।
শেষে এসেই সেই সেবা বা পণ্য তার কি ধরণের উপকার করতে পারে এবং অন্যদের তুলনায় কেন আপনার পণ্য ও সেবাই সেরা সেটি বুঝিয়ে ক্রেতাকে কনভিন্স করতে হয়।
ধরুন, আপনি বিউটি প্রোডাক্ট সেল করেন। তাহলে , প্রথমেই ক্রেতাকে ত্বকের বিউটি প্রবলেম জানিয়ে সচেতন করুন এবং সেই সমাধানে আপনার পণ্য অফার করুন। শেষ ধাপে তাকে বলুন, অন্যদের থেকে আপনার বিউটি প্রোডাক্ট কেন এগিয়ে , যা ক্লায়েন্টকে কনভিন্স করবে।
দ্বিতীয় পদ্ধতিটি, স্টোরি টেলিং (Story Telling) বা গল্পের আকারে ক্রেতার মনযোগ আকর্ষণ করা। বিশ্বব্যাপী এই পদ্ধতিটি বর্তমানে দারুন জনপ্রিয়। এই পদ্ধতিতে গল্পের আকারে ক্লায়েন্টের নিত্যদিনের কোন সমস্যার ব্যাপারে বলা হয় যেন তা তার ইমোশনাল অর্থাৎ আবেগকে ছুঁয়ে যায়।
যেহেতু, এখানে ক্রেতার আবেগ নিয়ে কাজ করা হয় তাই এটি যেমন কার্যকর তেমনি সংবেদনশীল। এই পদ্ধতিতে সাধারণত ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি করা হয়।
উপরোক্ত, দুটো পদ্ধতির সমন্বয়েই আপনার কন্টেন্ট মার্কেটিং কৌশল সাজিয়ে ফেলুন। এতে করে আপনার পেজে বা ওয়েবসাইটে ক্লায়েন্ট একঘেয়েমী থেকে মুক্ত থাকবে যা পজিটিভ ইমপ্রেশন তৈরি করবে।
Leave a Reply