14Jun
বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন। এর মাঝে শহুরে এক শ্রেণীর মানুষের কাছে কিন্তু ইন্সটাগ্রামের কদরই বেশি। বিশেষ করে একেবারে কিশোর-কিশোরী, তরুণদের নিকট ইন্সটাগ্রামের ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।
তাইতো ফেসবুকে একটা শক্ত অবস্থানের পাশাপাশি আপনার উচিত হবে ইন্সটাগ্রামেও আপনার ব্যবসার জন্য একটা কার্যকরী উপস্থিতি বজায়ে রাখা।
৩। প্রয়োজনীয় হাশট্যাগ সীমিত আকারে ব্যবহার করুন।
হাশট্যাগসমূহ ইন্সটাগ্রামের বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার। হাশট্যাগ এর মাধ্যমে মানুষ সহজেই আপনার কনটেন্ট খুঁজে পাবে। তবে খুব বেশি হাশট্যাগ ব্যবহার করা উচিত নয় এবং হাশট্যাগ দিয়ে স্পামিংও করা উচিত নয়।
আপনি চাইলে আপনার ব্র্যান্ড বা ব্যবসার জন্য নির্দিষ্ট ১/২ টি হাশট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। এগুলোকে “ব্রান্ডেড হাশট্যাগ” বলা হয়। ব্রান্ডেড হাশট্যাগ শুধুমাত্র সেই ব্র্যান্ডেরই হয় যারা শুরু থেকে এর প্রচলন করেছে এবং ব্যবহার করে আসছে।
৪। ভালো একটা সময়ে আপনার কনটেন্ট পোস্ট করুন।
দিনের অনির্দিষ্ট সময়ে কনটেন্ট পাবলিশ করলে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত ফলাফল ও এঙ্গেইজমেন্ট নাও পেতে পারেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা – এই সময়ে পাবলিশ করলে, আপনি অপেক্ষাকৃত ভালো ফলাফল পেতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনাকে Instagram Insights এর ডেটা দেখতে হবে এবং কিছু এক্সপেরিমেন্টও করতে হবে। আরো খেয়াল রাখতে হবে যে কোন সময়ে কনটেন্ট পাবলিশ করলে আপনি ভালো ফলাফল পাচ্ছেন।
বিস্তারিত জানতে পাশেই থাকুন।
Leave a Reply