14Jun
১. মার্কেটিং বেসিক ও টার্গেটিং:
একজন মানুষকে ডিজিটাল মার্কেটার হতে হলে মার্কেটিং এর know how জানতে হবে। তাকে মার্কেটিং এর জটিল জটিল সূত্র জানতে হবে, বা গোরিলা মার্কেটিং এর মতো ক্যাম্পেইন সম্পর্কে জানতে হবে এমনটি নয়। বরং তার টার্গেট অডিয়েন্স কারা নূন্যতম এ সম্পর্কে ধারনা থাকা লাগবে। অর্থাৎ আপনার যদি একটি প্রোডাক্ট থাকে তাহলে সেটি কে কিনবে সেটি আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে।
এই টার্গেটিং এতোই গুরুত্বপূর্ণ যে, এর উপর নির্ভর করে বিক্রয় বৃদ্ধির পরিমাণ। ধরুন, আপনি এমন একটি ঘড়ি বিক্রি করতে চাচ্ছেন যার দাম ১,০০,০০০ টাকা। এক্ষেত্রে সবাইকে আপনার অ্যাড দেখিয়ে লাভ নেই। কারণ সবাই এটি কিনতে পারবে না। আপনাকে প্রথমত মোট্রো সিটি সিলেক্ট করতে হবে এর। এরপর অন্যান্য ইন্টারেস্ট ও বিহেভিয়ারের ভিত্তিতে টার্গেট সেট করতে হবে।
আমরা যে ফেসবুক, গুগল বা ইউটিউব ব্যবহার করি সেখানে টার্গেটিং এর একটা অপশন আছে। আপনার যদি বেসিক মার্কেটিং এর কনসেপ্ট ভাল হয় তাহলে খুব সুন্দরভাবে টার্গেটিং করতে পারবেন। এবং এর মাধ্যমে আপনি আপনার সেলস টার্গেট অর্জন করতে পারবেন।
২. সেলস পিচ:
আপনাকে জানতে হবে সেলস পিচ কি? কিভাবে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হয়? আপনি যখন ডিজিটাল মার্কেটিং করছেন তখন আপনার লক্ষ্য থাকবে প্রোডাক্টকে সেলস করা। আপনি যদি প্রোডাক্ট বিক্রি করতে না পারেন তাহলে আপনি একজন ভাল ডিজিটাল মার্কেটার নন। আর সেলস বৃদ্ধির জন্য যে সিক্রেট রয়েছে সেটি হলো কপি রাইট।
আপনি যদি ব্লগ লেখেন তাহলে এমন ভাবে কনটেন্টটি লিখতে হবে যাতে আপনার অডিয়েন্স বিষয়টি পড়ে। একই সাথে তাদের মধ্যে যেন এমন একটি অনুভূতি আসে যে, এই প্রোডাক্টটি তো আমরার চাই।
কেউ যদি ভিডিও অ্যাড দেয় তাহলে দেখতে হবে এর ভেতর কি ধরনের ম্যাসেজ দিতে হবে যাতে অডিয়েন্স এর সাথে এনগেইজ হয়। যদি কেউ ব্যানার তৈরি করে তাহলে এর উপর কি লিখতে হবে যা দেখে মানুষ মনে করবে এটি তো আমার এখনই চাই?
(পরবর্তী আপডেট এর জন্য সাথে থাকুন )
Leave a Reply