ফেসবুকের পেইজে পোষ্টের বিধিবিধান (বাংলা অনুলিখন) পর্ব – ৬
চ. পেইজে জবের বিজ্ঞাপন: ফেসবুক কতৃপক্ষ আমাদেরকে জব পলিসি গাইড লাইন প্রদান করেছে, কোন ধরনের জব ফেসবুকে পোষ্ট করতে আমরা অনুমোদন পাবো। জব পোষ্টকে অবশ্যই কমিউনিটি ষ্টান্ডার্ড ও জব পলিসি মেনে চলতে হবে। আপনার পেইজ সব রকম নিয়ম-কানুন মেনে চলছে
ফেসবুকের পেইজে পোষ্টের বিধিবিধান (বাংলা অনুলিখন) পর্ব – ৭ ৭. পেইজ কনটেন্ট:
A. পেইজের প্রোমশনে ব্যক্তিগত যে সমস্ত পণ্য বা সেবার উপর বিধি-নিষেধ আছে (এগুলোর মধ্যে আগ্নেয়াস্ত্র, অ্যালকোহল, অ্যাডাল্ট প্রোডাক্ট) অবশ্যই ১৮ বছরের উপরের, নিচের ব্যক্তিরা এগুলো দেখা বা ব্যবহারের আওতায় আসা থেকে বিরত রাখতে হবে।B. যে সমস্ত পেইজ অনলাইন গেম, স্কিল
SEO – পার্ট ৩
৭. UX ও UI UX = User Experience মানুষ আপনার সাইটে এসে কেমন অভিজ্ঞতা লাভ করছে। UI =User Interface অর্থাৎ আপনার ওয়েব সাইট দেখতে কেমন। ধরুন আপনার সাইটে- ক. ভালো কনটেন্ট আছে খ. ভাল জায়গা থেকে ব্যাক-লিঙ্ক পেয়েছেন গ. পেইজ
কেন শিখতে হবে ফেসবুক মার্কেটিং:
আমরা যে, যে ব্যবসাই করি না কেন, বর্তমান সময়ে সেলস এন্ড মার্কেটিং এর জন্য ফেসবুক এড আলাদিনের জাদুর চেরাগের মতো কাজ করছে। এড বাবদ স্বল্প বিনিয়োগে খুবই দ্রুততম সময়ে টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌছাতে ফেসবুক এডের কোন জুড়ি নেই। কিন্তু অনেকে
ফেসবুকে প্রমোশনের জন্য সফল অ্যাড স্ট্রাটেজি তৈরি করা
সেলস বের করে আনার জন্য কোন কোন অ্যাড অবজেকটিভ ব্যবহার করবো সেটি নির্ধারিত হবে আমাদের অ্যাড স্ট্রাটেজির উপর। এই স্ট্রাটেজি ব্যবহার আপনার ব্যবসায়ীক প্রজ্ঞার উপর নির্ভর করবে। ধরুন, আপনি স্লিমিং ইকুইপমেন্ট বিক্রি করতে চান। এক্ষেত্রে আপনি নির্দিষ্ট ইকুইপমেন্ট জন্য ভিডিও
পার্ট -১ (ডিজিটাল মার্কেটার হতে কি কি দরকার)
১. মার্কেটিং বেসিক ও টার্গেটিং: একজন মানুষকে ডিজিটাল মার্কেটার হতে হলে মার্কেটিং এর know how জানতে হবে। তাকে মার্কেটিং এর জটিল জটিল সূত্র জানতে হবে, বা গোরিলা মার্কেটিং এর মতো ক্যাম্পেইন সম্পর্কে জানতে হবে এমনটি নয়। বরং তার টার্গেট অডিয়েন্স
ই-কমার্স ব্যবসায়ী বা এসএমই সেক্টরের একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি বুস্টে করার পরও কি সেলস বের করতে পারছেন না?
বুস্ট বা অ্যাওয়ারনেস/রিচ অ্যাডে প্রচুর সাড়া পাচ্ছেন কিন্তু সম্ভাব্য ক্রেতারা আপনার কাছ থেকে না কিনে শুধু পেইজ ভিজিট করে চলে যাচ্ছে? অন্যরা ফেসবুকে অ্যাড দিয়ে রেজাল্ট পাচ্ছে কিন্তু আপনি পাচ্ছেন না? এমন বহুবিধ কারণে আপনি কি ফেসবুক অ্যাডের প্রতি হতাশ?
পার্ট -২ (ডিজিটাল মার্কেটার হতে কি কি দরকার)
৩. ডিজাইন সেন্স বা UI: ধরুন আপনি ফেসবুক ওয়ালে একটি আপত্তিকর ছবি দেখলেন যেখানে কেউ এটির প্রমোশনের জন্য সুন্দরভাবে সেলস পিচ রেডি করেছে এবং টার্গেটিং সহ সব কিছু পারফেক্ট করেছে। কিন্তু ভিজ্যুয়াল দেখে আপনার মধ্যে কোন অনুভূতি সৃষ্টি হচ্ছে না
কখন আমরা ফেসবুক অ্যাড ব্যবহার করবো, আর কখন বুস্টিং করবো:
বুস্ট পোস্টে আমরা অডিয়েন্সের ইন্টারেস্ট, এইজ, জেন্ডার দিয়ে টার্গেটিং করতে পারি। এই টার্গেটিং এর মাধ্যমে আমরা সম্ভাব্য ক্রেতাদের কাছে পৌছাতে চেষ্টা করি। কিন্তু ফেসবুক অ্যাডে আমরা ওভারল্যাপিং অডিয়েন্স টাইপ পিক্সেলের ব্যবহার, লুক অ্যালাইক অডিয়েন্সসহ আরো অ্যাডভান্স টুলস ব্যবহার করি যাতে
পার্ট- ১ (SEO তে এক্সপার্ট হতে করণীয় )
স্টেপ-১: SEO এর প্রতি ভালবাসা SEOতে এক্সপার্ট হতে গেলে এর প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ ও ভালবাসা থাকতে হবে। নিজেকে প্রশ্ন করতে হবে, আমি কি সত্যিই SEO শিখতে চাই? শুধু অর্থ উপার্জনের জন্য SEO শিখতে চাইলে আপনি খুব বেশি দূর এগুতে পারবেন
পার্ট -৩ (ডিজিটাল মার্কেটার হতে কি কি দরকার)
৫. বেসিক টুলস ডিজিটার মার্কেটিং করতে গেলে ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, প্রিমিয়ার প্রো, আহরাফস (Ahrefs) টুলস, ইত্যাদির প্রয়োজন পড়ে। আর এগুলো আপনি কাউকে নিয়োগ দিয়ে বা আউটসোর্স করে করিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি নিজে কোন নিশ সেক্টর যেমন এসইও এক্সপার্ট
পার্ট- ২ (SEOতে এক্সপার্ট হতে করণীয়)
স্টেপ-৫: সোশ্যাল শেয়ারঃ এই লিঙ্ক ও আর্টিকেলগুলো একই সাথে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন। যারা আপনার প্রতিযোগীর আর্টিকেল শেয়ার করছে তারা এটি কেন করছে সেই জিনিসটি পর্যবেক্ষণ করুন। তাদেরকে অনুরোধ করুন আপনার আর্টিকেলটি শেয়ার করতে। স্টেপ-৬: ফলো মার্কেটিং ব্লগঃ বিভিন্ন
ফেসবুক অ্যাড অ্যাকশন এন্ড ডেলিভারি ওভারভিউ
ফেসবুকে অ্যাড দেবার ক্ষেত্রে অ্যাডের বাজেট সম্পর্কিত বিষয়ে যদি স্বচ্ছ ধারণা থাকা খুবই জরুরী। এই বিষয়ে ধারণা থাকলে ইচ্ছামতো বাজেট কমিয়ে/বাড়িয়ে বেশি সংখ্যক অডিয়েন্সের কাছে প্রোডাক্টের ম্যাসেজটি পৌঁছে দেওয়া সম্ভব। আমরা যখন ফেসবুক অ্যাড অপটিমাইজেশনের কাজ করি তখন ক্যাম্পেইন বাজেট
কোন পেইজের পোস্ট আমার টাইম লাইনে কিভাবে সব সময় পাবো।
ফেসবুক প্রোফাইলের টাইম লাইনে প্রতিনিয়ত প্রচুর পরিমাণে নিউজ ফিড, অ্যাড, গ্রুপের নিউজ ইত্যাদি আসতে থাকে। তাই কোন একটি নির্দিষ্ট পেইজের পোস্ট না চাইলেও আমাদের চোখ খুব সহজে এড়িয়ে যায়। এছাড়া বর্তমানে ফেসবুকের সাম্প্রতিক নিয়ম অনুযায়ী কেউ যদি একটি পেইজের পর
কনটেন্ট মার্কেটিং কি ও সে সংক্রান্ত কৌশল। আজ আলোচনা করবো, কনটেন্ট মার্কেটিংয়ের দুটো জনপ্রিয় পদ্ধতি নিয়ে।
সমস্যা-সমাধান ও উপকারিতা নামে পরিচিত প্রথম পদ্ধতিতে, আপনি ক্লায়েন্টকে একটি সমস্যার সাথে পরিচিত করিয়ে দেবেন। পরবর্তীতে সেই সমস্যা সমাধানের পথ বাতলে দিয়ে আপনি সুকৌশলে তাকে সেই সমাধান সংক্রান্ত আপনার পণ্য বা সেবা অফার করবেন। শেষে এসেই সেই সেবা বা পণ্য
সেলস এন্ড মার্কেটিং প্রতিটি ব্যবসার অতি প্রয়োজনীয় বিষয়।
আর ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করে এর ব্যবহারকারীদের যতো সহজে লিড বা কাস্টমারে পরিণত করা যায় অন্য কোনো মাধ্যমে এই ঘটনা প্রায়ই বিরল। কারণ মোবাইল ব্যবহারকারীদের একটি বড় অংশ স্মার্টফোন ব্যবহার করছে। আর যাদের স্মার্টফোন রয়েছে তাদের অধিকাংশই ফেসবুক ব্যবহারকারী। সুতরাং,
বাদ যাবে না একটি নক সেল আসবে টকাটক
ও আমার দড়ি ছিইড়া পরান কাইড়া – কইরা সর্বনাশ … আমার পাগলা ঘোড়া রে কই থাইক্যা কই লইয়া যাস …” ফেসবুক এড কস্টিং এর এমন অত্যাচারে যাদের মাথার চুল ছেড়ার দশা তাদের জন্য আমরা আয়োজন করেছি এক বিশেষ ওয়ার্কশপেরঃ “বাদ
অনলাইন বিজনেস শুরু করতে চাচ্ছি – কিন্তু কিভাবে আগাবো বুঝতে পারছি না। কি করা যায়?
এক্ষেত্রে আপনাকে একটি যথাযথ প্ল্যানিং নিয়ে সামনে আগাতে হবে। আমরা আপনাদের কে Penta Q প্ল্যানিং মডেলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। এইগুলো নিয়ে সময় নিয়ে ভাবুন, গভীরভাবে চিন্তা করুন, খাতা কলমে লেখালেখি করুন – তাহলে মোটামুটি একটা শক্ত প্ল্যান দাঁড়িয়ে
ফেসবুক বুস্টের পিছনে অনেক টাকা খরচ করছি, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত সেল আসছে না। কেন? আমি এই ব্যাপারে কি করতে পারি?
আমরা ফেসবুক এড চালিয়ে আসছি একটা লম্বা সময় ধরে। আমরা যেমন নিজেদের জন্য ফেসবুক এড চালিয়েছি তেমনি অন্য ব্যবসা সমূহের জন্যও চালিয়েছি। এই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে আমরা একটি বিশেষ ফর্মুলা আবিস্কার করেছি, যা ফেসবুক বুস্টিং বা এডে আপনাকে সফলতা এনে দিতে
যে ভুলের মাশুল দিতে হয় ফেসবুকে এডে !!
আজকের দিনে যারা সচেতনভাবে ব্যবসা করছেন কিন্তু ফেসবুকে এড দেন না, এমনটি চোখে পড়ে না। কিন্তু এড দিতে গিয়ে সাধারণ কিছু ভুল আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিতে পারে। অর্থাৎ ডলার খরচ করে চাতক পাখির মতো কাস্টমারের জন্য বসে থাকবো,