14Jun
৭. UX ও UI
UX = User Experience মানুষ আপনার সাইটে এসে কেমন অভিজ্ঞতা লাভ করছে।
UI =User Interface অর্থাৎ আপনার ওয়েব সাইট দেখতে কেমন।
ধরুন আপনার সাইটে-
ক. ভালো কনটেন্ট আছে
খ. ভাল জায়গা থেকে ব্যাক-লিঙ্ক পেয়েছেন
গ. পেইজ স্পিডও যথেষ্ট ভালো
এর পরও আপনার সাইট গুগল র্যাঙ্কিং এ নাও আসতে পারে।
আপনার ওয়েব সাইট দেখে যদি অদ্ভুত মনে হয় বা ইউজাররা আপনার সাইটে এসে যদি বেশিক্ষণ অবস্থান না করে তাহলে গুগল এটিকে নেগেটিভ সিগন্যাল হিসেবে বিবেচনা করে এবং আপনি র্যাঙ্কিং এ অনেক পিছিয়ে পড়বেন।
এজন্য খুব ভাল একটি থিম পছন্দ করতে হবে যা দেখলেই আপনার ইউজাররা মনে করবে আপনি একজন প্রোফেশনাল। এজন্য লোগো, কালার কনট্রাস্ট, টেক্সট ইত্যাদি বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
৮. Schema Tags
কোন প্রোডাক্টের এর ক্ষেত্রে Schema Tag করালে গুগল র্যাঙ্কিং এ বড় ধরনের প্রভাব ফেলে।
৯. SSL & Security
ওয়েব সাইট শুধু তৈরি করে দৃষ্টি নন্দন করলেই কাজ শেষ হয়ে গেল না। একে SSL এ এনলিস্টেড করা এবং সাইটের নিরাপত্তা জোরদার করাও র্যাঙ্কিং এর একটা বড় ফ্যাক্টর।
১০. TF, IDF, LSI,
TF = Term frequency
IDF = Inverse document frequency
LSI word = Latent Semantic Indexing
Siloing = Selecting web site structure & Category
ওয়েব সাইট র্যাঙ্কিং করাতে হলে এই টেকনিক্যাল ওয়ার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানা এবং সেই অনুসারে কাজ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
১১. ব্র্যান্ডিং এন্ড সোশ্যাল প্রেজেন্স
নিজেকে ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করলে আপনার সাইটকে দ্রুত র্যাঙ্কিং এ নিয়ে আসতে পারবেন। ব্লগ, ওয়েব সাইট বা নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে কিভাবে নিজের ব্র্যান্ডিং করতে হয় সেটি আপনাকে শিখতে হবে।
এছাড়া আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। অন্য মানুষ যেন ভাবে আপনি তাদের খুব কাছেই আছেন। সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে আপনার ওয়েব সাইটকে ট্যাগ করান। যতো ব্র্যান্ড ডিরেক্টরি আছে সেখানে নিজের নাম এনলিস্টেড করান।
বিভিন্ন নেটওয়ার্কিং সেশনে আপনি উপস্তিত হয়ে নিজেক তুলে ধরুন। সোশ্যাল মিডিয়ার আপনি যতো সরব থাকবেন ততো আপনার সাইটের গুগল র্যাঙ্কিং এ আসা সহজ হয়ে যাবে।
Leave a Reply